Currently set to Index
Currently set to Follow
Technology

ই-সিম কি? Grameenphone E-SIM সুবিধা [ব্যবহার পদ্ধতি]

ই-সিম কি? এটি ব্যবহার পদ্ধতি জানতে পুরা পোস্টটি পড়ুন.

ই-সিম (eSIM) হচ্ছে এক ধরণের উন্নত প্রযুক্তির সিম বা এমবেডেড সিম । যার পূর্ণ রূপ এমবেডেড সাবস্ক্রাইবার আইডেনটিটি মডিউল (Embedded Subscriber Identity module) বা এমবেডেড সিম।

ই-সিম বা E-SIM এর পূর্ণরূপ embedded SIM (এমবেডেড সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিটি বা আইডেন্টিফিকেশন মডিউল বা eSIM)। e-sim সাইজে সাধারণ সিম কার্ডের তুলনায় কয়েকগুন ছোট হয়ে থাকে। ই সিম হলো একটি ছোট প্রোগ্রামেবল চিপ যা ফোনের মাদারবোর্ড এর মধ্যে দেওয়া থাকে এবং এটি সিম কার্ড এর মত কাজ করে।

সাধারণত একটি সিম কার্ডে আমরা শুধুমাত্র একটি কোম্পানির নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারি। যেমন, একটি গ্রামীণফোন সিম কার্ডে আমরা শুধুমাত্র গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক বা সার্ভিস ব্যবহার করতে পারব। অন্য সিম কোম্পানির সার্ভিস বা নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে হলে আমাদের সেই কোম্পানির সিম ব্যবহার করতে হয়।

কিন্তু ই সিম এর মাধ্যমে আপনি চাইলে যেকোন কোম্পানির সেবা বা নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে ফোন থেকে সিম কার্ড খুলে পরিবর্তন করতে হবে না। ই সিম এর মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি যেকোন কোম্পানির নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারবেন।

ই-সিম সম্প্রতি ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক ভাবে এই সিম চালু হয়েছে। যদিও অন্যান্য দেশে অনেক আগে থেকেই এই সিম সেবা চালু রয়েছে।

ই-সিম এর মূল কাজ অন্যান্য সিমের মত হলেও এর মধ্যে বেশ পার্থক্য রযেছে এবং রয়েছে অনেক সুবিধা.

ই সিম কার্ড সুবিধা ও ব্যবহার পদ্ধতি জানুন:

ই সিম কার্ড হল মোবাইল যোগাযোগের ভবিষ্যৎ। এগুলি ছোট, হালকা ওজনের এবং বিশ্বের যে কোনও জায়গা থেকে ইন্টারনেটে সংযোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে৷ e SIM কার্ডগুলিও খুব নিরাপদ এবং অর্থপ্রদান করতে ব্যবহার করা যেতে পারে৷

ই সিম কার্ড ইতিমধ্যেই অ্যাপল এবং স্যামসাং সহ বিশ্বের কিছু বড় কোম্পানি ব্যবহার করছে৷ যারা অনেক ভ্রমণ করেন বা যারা দূর থেকে কাজ করেন তাদের জন্য তারা নিখুঁত সমাধান।

ই-সিম কার্ডের প্রধান সুবিধা হল এগুলি একটি নির্দিষ্ট ক্যারিয়ারের সাথে আবদ্ধ হয় না। এর মানে হল যে আপনি আপনার সিম কার্ড পরিবর্তন না করেই প্রদানকারী পরিবর্তন করতে পারেন। e SIM কার্ডগুলিও খুব নিরাপদ এবং অর্থপ্রদান করতে ব্যবহার করা যেতে পারে৷

ই সিম কার্ড হল মোবাইল যোগাযোগের ভবিষ্যৎ। এগুলি ছোট, হালকা ওজনের এবং বিশ্বের যে কোনও জায়গা থেকে ইন্টারনেটে সংযোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে৷ e SIM কার্ডগুলিও খুব নিরাপদ এবং অর্থপ্রদান করতে ব্যবহার করা যেতে পারে৷

ই সিম কার্ড ইতিমধ্যেই অ্যাপল এবং স্যামসাং সহ বিশ্বের কিছু বড় কোম্পানি ব্যবহার করছে৷ যারা অনেক ভ্রমণ করেন বা যারা দূর থেকে কাজ করেন তাদের জন্য তারা নিখুঁত সমাধান।

ই-সিম কার্ডের প্রধান সুবিধা হল এগুলি একটি নির্দিষ্ট ক্যারিয়ারের সাথে আবদ্ধ হয় না। এর মানে হল যে আপনি আপনার সিম কার্ড পরিবর্তন না করেই প্রদানকারী পরিবর্তন করতে পারেন। e SIM কার্ডগুলিও খুব নিরাপদ এবং অর্থপ্রদান করতে ব্যবহার করা যেতে পারে৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button